আমাদের সম্মানিত ক্লাইন্টস
প্রো অ্যাডম্যান ২০১৬ সাল থেকে প্রায় ৫০০ জন্য উদ্যোক্তাকে সোশ্যাল মিডিয়া মার্কেটিং সার্ভিস প্রদান করে আসছে








আপনার পণ্যকে আকর্ষণীয় করে তুলে ধরতে আমাদের রয়েছে প্রিমিয়াম ডিজাইন সার্ভিস।
আপনার ব্র্যান্ডকে অনলাইনে পরিচিত করতে তুলতে এবং মার্কেট পজিশন তৈরি করতে আপনার পণ্য/সার্ভিসের স্মার্ট প্রেজেন্টেশনের জুড়ি নেই।
শুধু বুস্টিং নয়, আপনার টার্গেট অডিয়েন্সের কাছে আপনার পণ্য বা সার্ভিস পৌঁছে দিতে অ্যাডভান্সড সেলস ফানেল ও ড্যাটা ট্র্যাকিং এর মাধ্যমে অ্যাড ক্যাম্পেইন ম্যানেজমেন্ট করবে প্রো অ্যাডম্যানের দক্ষ মিডিয়া বায়িং টিম
বলা হয়ে থাকে কনটেন্ট ইজ কিং! তাই আপনার পণ্যকে সঠিকভাবে অডিয়েন্সের সামনে তুলে ধরতে ইনসাইটফুল ও পারসোনালাইজড কন্টেন্টের বিকল্প নেই। আপনাদের জন্য বাংলা ও ইংরেজি ভাসায় এসব কনটেন্ট তৈরির দায়িত্ব আমাদের।
***মিডিয়া বায়িং কিংবা ফেসবুক বুস্টিং এর জন্য আলাদা সার্ভিস চার্জ প্রযোজ্য
ফেসবুক পেইজ অপ্টিমাইজেশন বলতে পেইজের সকল প্রয়োজনীয় তথ্য, পেইজ সেটাপ সঠিকভাবে পাবলিশ করা বোঝায়। সঠিক অপ্টিমাইজেশন পেইজের ভিসিবিলিটি বাড়িয়ে তোলে। পেইজের প্রোফাইল ফটো, কাভার ফটো, লোগো, ম্যাসেঞ্জার অটোরিপ্লাই, লোকেশন, ওয়েবসাইট, কাস্টোম নাম/ URL, পেইজের বর্ণনা, লিঙ্কড অ্যাকাউন্ট ইত্যাদি সঠিক আছে কি না তা সুনিশ্চিত করা পেইজ অপ্টিমাইজেশনের ভিতর পরে। আপনার পেইজে শপ অপশন তৈরি করে প্রোডাক্ট বা সার্ভিস সঠিকভাবে তুলে ধরুন। আপনার পেইজে নিয়মিত পোস্ট দিন ও আপনার পেইজের ফলোয়ারদের সাথে এঙ্গেইজমেন্ট তৈরি করুন। আপনার পেইজ যত অপ্টিমাইজড হবে আপনার পেইজে রিচ তত ভাল হবে ও আপনার পেইজের এড তত ভাল পারফর্ম করবে।
ফেসবুক পেইজের লোগো, প্রোফাইল ফটো, কাভার ফটো, ইমেজ ডিজাইন, ক্যাপশন, পোস্ট সবকিছুর জন্যই প্রয়োজন সঠিক পরিকল্পনা। এই পরিকল্পনাকে কন্টেন্ট প্ল্যানিং বলা হয়ে থাকে। প্রোডাক্ট বা সার্ভিসের সাথে মিল রেখে লোগো ডিজাইন, প্রোফাইল ফটো, কাভার ফটো, ইমেজ ডিজাইন, পোস্টের সংখ্যা, লাইভ ইত্যাদি পরিকল্পনামাফিক করলে আপনার সাফল্যের সম্ভাবনা অনেক গুণে বেড়ে যায়।
ফেসবুকে পেইজ তৈরির পর আপনি পেইজের জন্য প্রোফাইল ফটো, কাভার ফটো ও লোগো ডিজাইন করাতে পারেন। আপনাকে পেইজটিতে যতটুকু সম্ভব অর্গানিক লাইক ও ফলোয়ার বাড়াতে হবে। এরপর লাইক বাড়ানোর জন্য পেইড প্রোমোশন করাতে পারেন। আপনার পেইজের লাইকের সংখ্যা বেশি হলে তা বিশ্বাসযোগ্যতা অর্জন করবে।
আপনার প্রোডাক্ট বা সার্ভিসের ব্যপারে ছবি বা ভিডিও ডিজাইন করে আকর্ষনীয়ভাবে উপস্থাপন করতে পারেন। এঙ্গেইজমেন্ট গোলে আপনার পোস্ট বুস্ট করে পোস্টের লাইক, কমেন্ট ও শেয়ার বাড়িয়ে নিতে পারেন। এরপর একই পোস্ট ম্যাসেজ গোলে বুস্ট করাতে পারেন। এতে আপনার পোস্টে এঙ্গেইজমেন্ট ও ম্যাসেজ কনভার্সেশন দুটিই বাড়বে।
এড ইনসাইট সেকশন এর সাহায্য নিয়ে পিক টাইম এ পোস্ট করা, রেসপন্স সময় দ্রুত করা, এনগেইজমেন্ট বাড়ানো, গ্রুপ খুলে এবং রেগুলার পোস্ট করার মাধ্যমে অডিয়েন্সদের এঙ্গেইজ রাখা ইত্যাদি কন্টেন্ট প্লানিং এর অন্যতম অংশ হতে পারে। কন্টেন্ট ক্যালেন্ডার হিসেবে বেশ কিছু ফ্রি টুল ব্যাবহার করে তৈরি করে ফেলতে পারেন আপনার পেইজের সাপ্তাহিক অথবা মাসিক কন্টেন্ট প্লানিং।
যেসব কনটেন্ট আপনার প্রোডাক্ট বা সার্ভিসের সম্পর্কে গুরুত্বপূর্ণ ও উপকারী তথ্য দিয়ে থাকে সেগুলোকে ইনফরমেটিভ কনটেন্ট বলা হয়ে থাকে। ইনফরমেটিভ কনটেন্ট তৈরি করা হয়ে থাকে গ্রাহকদের মনের গুরুত্বপূর্ণ প্রশ্নের উত্তর দেওয়ার জন্য। ফেসবুক পেইজে কিছু ইনফরমেটিভ কনটেন্ট থাকলে তা গ্রাহকদের সমাধান দেওয়ার সাথে সাথে এনগেইজমেন্ট এবং শেয়ার করায় উদ্বুদ্ধ করবে, রিচ এবং পেইজ ভিজিবিলিটি বাড়বে এবং আপনার সাথে গ্রাহকদের সম্পর্ক উন্নত করবে।
জি অবশ্যই, বর্তমান কন্টেন্ট ড্রিভেন স্যোশাল মিডিয়া মার্কেটিং এ প্রোডাক্টের ইমেজ ডিজাইন খুবই জরুরি। আপনার প্রোডাক্ট গ্রাহক পছন্দ করবে কি না তা অনেকাংশে নির্ভর করে আপনার প্রোডাক্টের ইমেজের উপর। আপনার এড এর ইমেজ যত আকর্ষণীয় হবে গ্রাহকের দৃষ্টি আকর্ষনের সম্ভাবনা তত বেশি হবে। ফেসবুক কন্টেন্টের কোয়ালিটির উপর নির্ভর করে ক্যাম্পেইনকে র্যাঙ্কিং করে থাকে। র্যাঙ্কিং এ যেসব ক্যাম্পেইন উপরের দিকে থাকে সেগুলো তত ভাল পারফর্ম করে থাকে।
আপনার প্রোডাক্ট গ্রাহকদের কিভাবে উপকার করবে তা স্পষ্টভাবে উল্লেখ করুন। ক্যাপশনে সংক্ষেপে আপনার প্রোডাক্ট সম্পর্কে বলুন। ছবিতে স্পষ্টভাবে আপনার প্রোডাক্ট তুলে ধরুন। ছবির ক্ষেত্রে অবশ্যই ফেসবুকের রিকমেন্ডেড রেজুলেশন ও এস্পেক্ট রেশিও মেনে চলুন। এড পলিসি এবং কমিউনিটি স্ট্যান্ডার্ডস মেনে কন্টেন্ট তৈরি করুন। ক্যাপশনে অফার, প্রোডাক্ট বা সার্ভিস এর ফিচার ইত্যাদি উল্লেখ করুন এবং ইউনিকোড ইমোজির অতিরিক্ত ব্যাবহার বর্জন করুন। ডাউনলোড করা ইমেজ ব্যাবহার না করে প্রোডাক্ট ফটোগ্রাফিতে সময় দিন এবং যথেষ্ট আলোর উপস্থিতি নিশ্চিত করুন যেনো অরিজিনাল কালার গ্রেডিং ফুটে উঠে। ছবিতে ওয়াটারমার্ক ব্যাবহার করতে পারেন তবে আধিক্য না রাখাই ভালো। এ্যলবাম বুস্টিং এর সময় একটি পোস্টে ১০ টির বেশি ছবি না রাখাই ভালো।
ফেসবুকের রিকমেন্ডেড এস্পেক্ট রেশিও-
https://www.facebook.com/business/help/2072491112815612
ফেসবুকে পেইজ তৈরির পর আপনি পেইজের জন্য প্রোফাইল ফটো, কাভার ফটো ও লোগো ডিজাইন করাতে পারেন। আপনাকে পেইজটিতে যতটুকু সম্ভব অর্গানিক লাইক ও ফলোয়ার বাড়াতে হবে। এরপর লাইক বাড়ানোর জন্য পেইড প্রোমোশন করাতে পারেন। আপনার পেইজের লাইকের সংখ্যা বেশি হলে তা বিশ্বাসযোগ্যতা অর্জন করবে।
আপনার প্রোডাক্ট বা সার্ভিসের ব্যপারে ছবি বা ভিডিও ডিজাইন করে আকর্ষনীয়ভাবে উপস্থাপন করতে পারেন। এঙ্গেইজমেন্ট গোলে আপনার পোস্ট বুস্ট করে পোস্টের লাইক, কমেন্ট ও শেয়ার বাড়িয়ে নিতে পারেন। এরপর একই পোস্ট ম্যাসেজ গোলে বুস্ট করাতে পারেন। এতে আপনার পোস্টে এঙ্গেইজমেন্ট ও ম্যাসেজ কনভার্সেশন দুটিই বাড়বে। এড ইনসাইট সেকশন এর সাহায্য নিয়ে পিক টাইম এ পোস্ট করা, রেসপন্স সময় দ্রুত করা, এনগেইজমেন্ট বাড়ানো, গ্রুপ খুলে এবং রেগুলার পোস্ট করার মাধ্যমে অডিয়েন্সদের এঙ্গেইজ রাখা ইত্যাদি কন্টেন্ট প্লানিং এর অন্যতম অংশ হতে পারে। কন্টেন্ট ক্যালেন্ডার হিসেবে বেশ কিছু ফ্রি টুল ব্যাবহার করে তৈরি করে ফেলতে পারেন আপনার পেইজের সাপ্তাহিক অথবা মাসিক কন্টেন্ট প্লানিং।